রাজধানী মস্কোয় জঙ্গিহানার চেষ্টা ব্যর্থ করে দিল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের গোয়েন্দাবাহিনী। সেখানকার একটি পার্ক থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ আইইডি (ইম্প্রোভাইজ়়ড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস)। সেগুলি জনাকীর্ণ স্থানে বসিয়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হলে বহু মানুষের মৃত্যু হওয়ার আশঙ্কা ছিল বলে জানিয়েছে রুশ সংবাদ সংস্থা ‘তাস’।
মস্কোয় জঙ্গিহানার চক্রান্তের জন্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কিকে দায়ী করেছে রাশিয়া। তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির মুখপাত্র স্বেতলানা পেত্রেনকো বলেন, ‘‘ইউক্রেন মস্কোতে সন্ত্রাসবাদী হামলার ষড়যন্ত্র করেছিল, কিন্তু তা প্রতিহত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁকে জেরা করে চক্রান্তকারীদের সন্ধান করার চেষ্টা চলছে।’’ তিনি জানিয়েছেন, ধৃত ব্যক্তির মোবাইল ফোন থেকে একজন ইউক্রেনীয় চরের সন্ধান মিলেছে।
ওই চরই ধৃত রুশ নাগরিককে পশ্চিম মস্কোর পার্কে বিস্ফোরক লুকিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল বলে মোবাইলে কথোপকথন থেকে জানতে পেরেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, তুরস্কের ইস্তানবুলে আগামী সোমবার যুদ্ধবিরতি নিয়ে মুখোমুখি আলোচনার জন্য রাশিয়ার তরফে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ইউক্রেনকে। কিন্তু জ়েলেনস্কির সরকার তাতে সাড়া দেয়নি এখনও। তিন বছর যুদ্ধের পরে প্রথম বার কোনও মধ্যস্থতাকারী ছাড়াই গত ১৭ মে মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিল দু’পক্ষ। কোনও পূর্বশর্ত এবং তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়া হয়েছিল ওই বৈঠক। যুদ্ধবিরতি নিয়ে ঐকমত্য না-হলেও তুরস্কের ইস্তানবুলের রয়্যাল প্যালেসে আয়োজিত ওই বৈঠকে যুদ্ধবন্দি বিনিময়ের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মস্কো এবং কিভ। কিন্তু দ্বিতীয় দফার বৈঠকের আগে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।
মস্কোয় জঙ্গিহানার চক্রান্তের জন্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কিকে দায়ী করেছে রাশিয়া। তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির মুখপাত্র স্বেতলানা পেত্রেনকো বলেন, ‘‘ইউক্রেন মস্কোতে সন্ত্রাসবাদী হামলার ষড়যন্ত্র করেছিল, কিন্তু তা প্রতিহত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁকে জেরা করে চক্রান্তকারীদের সন্ধান করার চেষ্টা চলছে।’’ তিনি জানিয়েছেন, ধৃত ব্যক্তির মোবাইল ফোন থেকে একজন ইউক্রেনীয় চরের সন্ধান মিলেছে।
ওই চরই ধৃত রুশ নাগরিককে পশ্চিম মস্কোর পার্কে বিস্ফোরক লুকিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল বলে মোবাইলে কথোপকথন থেকে জানতে পেরেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, তুরস্কের ইস্তানবুলে আগামী সোমবার যুদ্ধবিরতি নিয়ে মুখোমুখি আলোচনার জন্য রাশিয়ার তরফে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ইউক্রেনকে। কিন্তু জ়েলেনস্কির সরকার তাতে সাড়া দেয়নি এখনও। তিন বছর যুদ্ধের পরে প্রথম বার কোনও মধ্যস্থতাকারী ছাড়াই গত ১৭ মে মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিল দু’পক্ষ। কোনও পূর্বশর্ত এবং তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়া হয়েছিল ওই বৈঠক। যুদ্ধবিরতি নিয়ে ঐকমত্য না-হলেও তুরস্কের ইস্তানবুলের রয়্যাল প্যালেসে আয়োজিত ওই বৈঠকে যুদ্ধবন্দি বিনিময়ের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মস্কো এবং কিভ। কিন্তু দ্বিতীয় দফার বৈঠকের আগে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।